ইউরোপ-আমেরিকার স্বপ্নে বিভোর তরুণরা; মেধাশূন্য হবে দেশ? | Young Generation | Move Abroad | JamunaTV
#braindrain #younggeneration #abroad
দেশ ছাড়ছে তরুণরা। শুধু পড়াশোনার জন্য যাচ্ছে তা নয়, ইউরোপ-আমেরিকায় স্থায়ী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর অধিকাংশ তরুণ। যাদের সঙ্গে যাচ্ছে মহামূল্যবান, এক-একজনের মেধা। বিশ্লেষকরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে খুব দ্রুতই মেধাশুন্য রাষ্ট্রে পরিণত হবে বাংলাদেশ। তাদের মতে, তরুণদের জন্য শিক্ষা-স্বাস্থ্যের উন্নত পরিবেশের পাশাপাশি ভালো কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকলে তারা দেশ ছাড়বেই। মনিরুল ইসলামের রিপোর্ট।
ইউরোপ-আমেরিকার স্বপ্নে বিভোর তরুণরা; মেধাশূন্য হবে দেশ? | Young Generation | Move Abroad | JamunaTV
Fair Use Notice:
This channel may utilize certain copyrighted materials without explicit authorization from the rights holders. However, the materials used here are employed within the bounds of "Fair Use," as defined in The Copyright Act 2000, Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh, under Chapter 6, Section 36, and Chapter 13, Section 72. In accordance with this law, "Fair Use" is permissible for purposes such as critical analysis, commentary, news reporting, educational instruction, scholarly research, and similar uses. "Fair Use" allows for the utilization of copyrighted material in ways that would otherwise constitute infringement. The primary aim is to promote non-profit, educational, or personal use, thus favoring the principle of fair use.
"Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976" permits "fair use" for purposes including criticism, commentary, news reporting, teaching, scholarly research, and more. This provision in copyright law allows for the utilization of copyrighted content that might otherwise be considered infringement. It is designed to tip the balance in favor of non-profit, educational, or personal use.
About Jamuna Television
Jamuna Television Limited is a privately owned news and current affairs television channel in Bangladesh, Jamuna Television is also known as Jamuna TV. Founded in 2014, it is owned by the Jamuna Group. Jamuna Television strives to evolve into a truly national television network, a network for the nation, a full national and international television network for the people of Bangladesh, not just those in urban areas and the suburbs, but for all people, in every part of the nation.
"Jamuna TV" is the most trusted and authentic News which broadcasts 24/7 and covers all local and international news updates.
Content Rights & Permissions:
JAMUNA TV retains exclusive rights to all content featured on this channel. Permission for the use of these contents is strictly limited to JAMUNA TV (JAMUNA Television Limited).
Content Declaration:
JAMUNA TV maintains exclusive ownership of all content and extends no authorization for its use to any commercial entity or individual, except with express permission granted by JAMUNA TV (JAMUNA Television Limited). This channel is dedicated to disseminating news and covering current affairs. All contents uploaded to this channel are produced in-house by our dedicated team. At times, we may incorporate third-party materials, but only after obtaining specific authorization and permissions required for KZhead usage
© All rights reserved to Jamuna Television LTD, 2023
Contact Us:
Phone: +88 02-8416060
Email: hello@jamuna.tv
Address:
Jamuna Television LTD.
KA-244 Jamuna Future Park Complex,
Pragati Ave, Dhaka - 1229,
Bangladesh.
Find us online:
For News update visit our website ► www.jamuna.tv
Subscribe to Jamuna TV ► goo.gl/2tEvvd
Like Jamuna TV on Facebook ►
Follow Jamuna TV on Twitter ► / jamunatv
Follow Jamuna TV on Instagram ► / jamunatv
Subscribe to our channels and stay updated on all the current affairs:
Jamuna TV ► / @jamunatvbd
Jamuna Sports Channel ► / @jamunasport
Jamuna TV Entertainment ► / @jamunaentertain
Jamuna TV Plus ► / @jamunatvplus
Jamuna TV Bulletins ► / @jamunatvfullbulletin
Keywords: latest bangladeshi news | top bangla news | যমুনা টিভি | Jamuna TV Channel | Bangla songbad | News Bangladesh | Bangladesh news | Breaking News | bangla news online | Bangladesh News | Bangla TV news | Jamuna TV | Jamuna Television |
দেশের চাকরির যে অবস্থা। দল না করলে চাকরি পাওয়া যায় না।
তার সাথে টাকাও থাকতে হবে,,,না হলে চাকরি নাই,,,বাংলাদেশে দুর্নীতি আজ পুরো ছেয়ে গেছে,,,
সাথে আবার চা-পান খাবার ব্যবস্থা করতে হয় 🙂
মনের কথাটা বলেছেন ভাই।
টাকা ছাড়া কাজ হয় না।
Already desh a kono intelligence nai. Question out korba abar মেধা lagbe. Pagol er alap
যে দেশে মেধার দরকার নেই সেখানে থাকার কি দরকার!😢😅😂 যারা যাচ্ছে তাদের জন্য শুভ কামনা রইলো। এখানে আমাদের অনেক জ্ঞানী গুণী রাজনীতিবিদ আছে। আমরা জান্নাতে আছে!! 😊
মনের একটা কথা বলছেন ভাই,,,!
@@mduinusmia8448ঠিক কথা বলেছেন ভাই।
এইসব দুর্নীতিবাজ নেতাদের কাছে আমার দেশকে একা ফেলে রাখা যাবেনা। দেশটা আমার, আপনার; শুধু তাদের নয়।
কি দরকার এইসব শিক্ষার্থী আর শিক্ষার যেখানে দল না করলে চাকরি নেই, মুর্খরা হচ্ছে মন্ত্রী তাও কেউ শিক্ষা আবার কেউ ধর্ম আবার কেউ সড়ক। যে দেশ মুর্খরা চালাতে পারে সেখানে শিক্ষার্থীদের আটকানোর চেষ্টা ভিত্তিহীন। আর আমি দেশের বাহিরে থেকেই এই কথা বলতেছি 🙂
মনের কথা
১৬-১৭ বছর পড়াশোনা করে বাবা,মা এর টাকা সব খেলাম, চাকরি খুজতে গিয়ে, যৌবন হারালাম,,ভবিষ্যত কে অন্ধকারে রেখে দিলাম,, 😅💔এটা হলো বাংলাদেশ,, 🙂
Right vai
Right
Right
Ar bolio na vai jibon ses😢😢😢😢😢😢😢
আলহামদুলিল্লাহ আজ ৬ বছর দেশ ছাড়ছি, খুবি ভাল আছি দেশ ছেড়ে❤ ভাল থাকো বাংলাদেশ
Good job 👍🏿
@@user-rn8gt9rx1vজলে ভাই? 🤣😂। বাহিরের দেশে আসুন এবং দেখুন। বাহিরে দেশে এসে অনেকেই আছে নামাজি হয়। যার উদ্দেশ্যই থাকে এসব তারা নষ্ট হয় আরও ভালো ভাবে। আর যারা কিছুটা ধর্ম বিশ্বাসী, কিন্তু চর্চায় পিছিয়ে ছিলো। দেশ ত্যাগ করে তারা একা হয়ে যায়। তখন আল্লাহ নির্ভরতা, আল্লাহ ভীরুতা আসে। অনেক নজির আছে দেশে আমার চোখে দেখা। আমিও দেশ ত্যাগ করে ইউরোপে পাড়ি দিয়েছি। আজ পর্যন্ত একদিন বারে যাইনি সুযোগ থাকা সত্ত্বেও। তাই নিজের অন্তুর পরিষ্কার করুন আগে। নেতিবাচক ধারনা নিয়ে নিজেকেই মানুষের চোখে ছোটো বানাচ্ছেন।
@@user-rn8gt9rx1v যার যেমন মানসিকতা সে তো তেমন ই চিন্তা করবে, না জেনে আমার নামে মিথ্যে অপবাদ যদি দিয়ে থাকেন তাহলে আল্লাহ জেনো আপনাকে মুসলিম হিসেবে কবুল না করে।। মালয়েশিয়া থেকে।
@@user-rn8gt9rx1v চিনেন না জানেন না , হুটহাট কিছু বলার আগে একটু ভাববেন।
@@user-rn8gt9rx1v শুনো ভাই কারো ব্যাপারে কিছু না জেনে ওল্টা পাল্টা কমেন্ট করে দিয়ো না, আমরা প্রবাসি রা সব সময় নিজের পরিবার কে ভালবাসি, পরিবারের সুখের জন্যই বিদেশ আসা, ঘরে বসে বাপের হোটেলে খেয়ে ,আরেকজনের পেছনে না লেগে টাকা কামাও, মালয়েশিয়া থেকে রায়ান
নীতিনির্ধারকেরাইতো চায় দেশ মেধাশূন্য হোক।যেন তাদের লুটপাটে সুবিধা হয়।
লুটেরাদের অধিকাংশই মেধাবী, তাদের শুধু বিবেক কাজ করেনা।
Because, the present educational system in Bangladesh is worse.
❤
১০০% ঠিক বলেছেন
তাদের আবেগে দেশ চলে বিবেকে নয়
প্রত্যেকটা দিন অনিশ্চয়তার মধ্যে বেঁচে আছি। বাক স্বাধীনতা, আইন-বিচার, জবাবদিহিতা এদেশে নেই! রক্ষক এখন ভক্ষক হয়ে গেছে।
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
আমিও দেশ ছাড়বো একদিন। ইনশাহ আল্লাহ
ইনশাআল্লাহ আপনার আশা পূরণ হোক
আমারও ১০০% ইচ্ছা ইউরোপে স্হায়ী হওয়ার। ইনশাআল্লাহ চেষ্টায় আছি
ইউরোপ তো ইহুদী নাসরাদের দেশ। কেন যাবেন সেখানে?
আল্লাহ আপনাকে সফলতা দান করুক
আল্লাহ সবাইকে বিদেশে যাওয়ার ও বিদেশে স্থায়ী হওয়ার তৌফিক দান কর।।। আমিন।।।
Amin
যোগ্যতা অনুযায়ী কাজের নিশ্বচয়তা,নেই দলীয়করন,বাক স্বাধীনতা, নাগরিক অধিকার, উন্নত জীবনমানের নিশ্চয়তা আছে তাই স্কলারশিপ নিয়ে হোক; কাজের মাধ্যমে হোক বিদেশ যাচ্ছে,যাওয়া উচিত। যেখানে গুনের চেয়ে, যোগ্যতার চেয়ে চামচামি, দলীয়করণ বেশি সেখানে যোগ্যদের না থাকাটাই ভালো🎉
উন্নয়ন সর্বপ্রথম এবং জরুরী অবস্থায় কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেই প্রয়োজন।
100 % right bro
Because, the present educational system in Bangladesh is worse.
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
Right
আলহামদুলিল্লাহ চলে আসছি!! আল্লাহ বাচাইসে!!!!
যে দেশে কর্মসংস্থান নাই, জীবনের নিরাপত্তা নাই, আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকা যায় না, সেই দেশে মানুষ থাকবে কেন?
কর্ম সংস্থান তোমাকে মুখে তুলে দিয়ে যাবে তাই না?😊
@@thinktank8471ho bhai joy bangla koilei to birianyr packet dey.poralekha kore kaj er dorkar ki?
@@himelsarkar6349 ei huge population er deshe sobar job asha kora bokami,aro onek rokom kaaj ase.
কথায় আছে "বন্যেরা বনে সুন্দর, শিশুরা মাতৃক্রোড়ে".... সো যোগ্যরা যোগ্য স্থানে অবশ্যই যাবে। সকলের জন্য শুভকামনা রইল ❤😊
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীদের জীবন নিয়ে চলে এক নোংরা রাজনীতি কেননা নীতি নির্ধারকগণ, আমলা, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান, সচিব, মন্ত্রী, আমলা, ম্যাজিস্ট্রেট, ব্যবসায়ী, কোম্পানির মালিকগণ তাদের পরিবার ও ছেলে মেয়েদের উন্নত দেশে পাঠিয়ে, কৃষক, দিনমজুর, গরীব, মধ্যবিত্তদের ছেলে মেয়েদের জীবন ও পড়াশোনা ও চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি যেন তাদের জন্য খুব স্বাভাবিক বিষয়। বাংলাদেশের সকল কলেজ, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের বলা হচ্ছে যে, একটু চালাক হও, একটু রাজপথে নেমে তোমাদের জীবন নিয়ে যারা ছিনিমিনি খেলছে তাদের চোখে চোখ রেখে আন্দোলন করো তা না হলে তোমাদের জীবনকে তেজপাতা বানিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হবে কেননা বাংলাদেশের সরকার ও আমলারা চাকরির পদ ইচ্ছা করলেই বাড়াতে পারে কিন্তু তারা বাড়াবে না, বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছর করতে পারে তারা করবে না, নিয়োগ প্রকৃিয়া ১ মাসের মধ্যে দেওয়া যায় কিন্তু দেবে না, মোট কথা হলো মন্ত্রী, আমলা, সচিব, ম্যাজিস্ট্রেটগণ, এমপি, বিচারপতি, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সবাই হলো এক কথায় সংঘবদ্ধ মাফিয়া গোষ্ঠী কেননা যারা তাদের বিপক্ষে কথা বলে তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের জীবন ধ্বংস করে দেওয়া হয়। একজন্যই কেউ সাহস করে কিছু বলতে পারে না। অথচ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জনগণের উদ্দেশ্য বলেন যে সত্য কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
আলহামদুলিল্লাহ,,, কিছু থাকবে এই দেশে
Alhamdulilla valo আসছি ইউরোপে থেকে ❤
একতরফা রাজনীতির খেসারত, সরকারি চাকরিতে আগে নিয়োগের পর পুলিশি তদন্ত, এখন চাকরি হওয়ার আগেই তদন্ত, স্ব এলাকা থেকে আওয়ামী লীগ করে নিশ্চিত করতে হয়।
Right brother, good writing
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
অবশ্যই ভালো কাজ করছে। এদেশে থেকে জীবন ধ্বংস কেনো করবে, চোরের দেশ।
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
ঠিক
❤❤❤
remove this
@@user-yk4xn1tx4i কেনো জানতে পারি? আর আপনি কে আমাকে রিমুভ করার কথা বলছেন???
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সকলকে তাদের মনের আশা পূর্ণ করুন।আমিন🤲
খুব সুন্দর একটা নিউজ করছেন। ধন্যবাদ। বাস্তবতা তুলে ধরার দরকার আছে।
বাংলাদেশে এখন কোন মেধাবী প্রয়োজন নেই, জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগান দিতে পারলেই হলো।😌
Right
😂😂😂
The most underrated comment 🎉❤🙂
🤣
শেষে মেয়েটার অবস্থা দেখলেন ভাই
অনেক আগেই মেধাশূন্য হয়ে গেছে..কি পাবে দেশে বঞ্চনার লাঞ্ছনা ছাড়া. ..দুর্নীতি ছাড়া এদেশের কিছু আছে
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
দুর্নীতি ত্য আমরাই করি
@@NayanMolla-on3eoউন্নয়ন আর দূর্নীতি এই তাবিজের দলের কারনে আজ শিক্ষার বারোটা বাজাচ্ছে ভাই,ছাএ মারে শিক্ষককে, শিক্ষক মারে ছাএ কল কমিটির সভাপতি খায় ফান্ডের টাকা, এই জন্য মেধাবী শিক্ষার্থীরা এখন দেশে থাকতে চাই না।
চলে যাবো ইনশাআল্লাহ্😊 তোমরা থাকো তোমাদের দূর্নীতি নিয়ে
দেশের শাসকদের জন্য এটাই সুবিধা।
সবার আগে জীবনে একটু শান্তির দরকার যেটা এই দেশে নেই
দাদা আমার মনে হয় আপনি একজন হিন্দু মানুষ আর হিন্দু হয়ে এই প্রথম দেখলাম আপনি সত্যি কথা বললেন যে দেশের সরকার ভালো না সেই দেশে কিভাবে শান্তি থাকবে বলেন
আমিও একজন ইউরোপ প্রবাসী
Right
দুঃখজনক হলেও এটা সত্যি! এবং এর জন্য দেশের পরিস্থিতি ই দায়ী!!
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি খবর। ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন।
যত দ্রতু সম্ভব চলে যাওয়া উচিত এই জাহান্নাম থেকে
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীদের জীবন নিয়ে চলে এক নোংরা রাজনীতি কেননা নীতি নির্ধারকগণ, আমলা, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান, সচিব, মন্ত্রী, আমলা, ম্যাজিস্ট্রেট, ব্যবসায়ী, কোম্পানির মালিকগণ তাদের পরিবার ও ছেলে মেয়েদের উন্নত দেশে পাঠিয়ে, কৃষক, দিনমজুর, গরীব, মধ্যবিত্তদের ছেলে মেয়েদের জীবন ও পড়াশোনা ও চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি যেন তাদের জন্য খুব স্বাভাবিক বিষয়। বাংলাদেশের সকল কলেজ, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের বলা হচ্ছে যে, একটু চালাক হও, একটু রাজপথে নেমে তোমাদের জীবন নিয়ে যারা ছিনিমিনি খেলছে তাদের চোখে চোখ রেখে আন্দোলন করো তা না হলে তোমাদের জীবনকে তেজপাতা বানিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হবে কেননা বাংলাদেশের সরকার ও আমলারা চাকরির পদ ইচ্ছা করলেই বাড়াতে পারে কিন্তু তারা বাড়াবে না, বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছর করতে পারে তারা করবে না, নিয়োগ প্রকৃিয়া ১ মাসের মধ্যে দেওয়া যায় কিন্তু দেবে না, মোট কথা হলো মন্ত্রী, আমলা, সচিব, ম্যাজিস্ট্রেটগণ, এমপি, বিচারপতি, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সবাই হলো এক কথায় সংঘবদ্ধ মাফিয়া গোষ্ঠী কেননা যারা তাদের বিপক্ষে কথা বলে তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের জীবন ধ্বংস করে দেওয়া হয়। একজন্যই কেউ সাহস করে কিছু বলতে পারে না। অথচ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জনগণের উদ্দেশ্য বলেন যে সত্য কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
Bidesh a company khulbe. amra dhoni Bangladesh chai. ❤️
দেশে মেধাবীর কোন মূল্য নেই। মূল্য আছে রাজনীতির এবং মামা খালুর।।
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
Bidesh giye akta valo chakri r bideshini mami - khala niye asha jabey. 🤔❤️🇧🇩
তরুণ সময়ে আমি দেশে থাকার স্বপ্ন দেখতাম। কিন্তু ২ বছর ধরে আমি স্ত্রী সন্তান নিয়ে ইউরোপ আছি। বাংলাদেশের নৈতিকতার অবক্ষয়ের জন্য আমি দেশ ছেড়েছি।
Thanks YOU jomuna tv ❤❤❤❤❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
বাংলাদেশ যত তাড়াতাড়ি মেধাশূন্য হবে, দেশের রাজনৈতিক দলগুলো তত তাড়াতাড়ি বড়লোক হবে। রাজনীতি করতে টাকা লাগে কিন্তু মেধা তো লাগেনা। মেধাবীরা মেধা নিয়ে অন্য দেশে চলে যাচ্ছে, সরকার এবং ব্যবসায়ীরা টাকা নিয়ে অন্য দেশে চলে যাচ্ছে। আমাদের স্বপ্নের এবং স্বাধীন বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
❤️
জীবন যাত্রার মান সম্পর্কে বুঝলেই কেও এই দেশে থাকতে চাইবে না। না আছে কোন নিরাপত্তা, না আছে কোন আইনের প্রয়োগ, না আছে সুষ্ঠু বিচার, না আছে ভাল শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। দিনশেষে খালি আবেগ দিয়ে জীবন চলে না। আমি নিজেও চেষ্টা করছি এদেশ ছেড়ে চলে যেতে, যেতে পারলে আর আসব না ইনশাআল্লাহ।
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
ঠিক বলেছেন, আমিও এদেশ ছাড়তে চাই।
সহমত
I agree with you
Bhai amio USA jassi
Dhoya o valo basa roilo vai o bonder jonno
ধন্যবাদ যমুনা টিভি❤❤❤❤❤
টাকা পয়সা বড়ো বিষয় নয়। রাজনৈতিক অস্থিরতা, নিরাপত্তা না থাকা, ভালো চিকিৎসা না পাওয়া, সন্তানের ভবিষ্যতে ভালো শিক্ষা না পাওয়া। এই কারণগুলোর জন্যই সবাই দেশ ছাড়ছে। এ জন্য দেশ ছাড়ছে। আমি নিজেও চলে যাবো।
যারে ভাই, যাহ,,,,খুব তাড়াতাড়ি যাহ
ভাইয়া কিবাবে কি করতে হয় বলবেন ❤❤
Europe America Australia jaben r shundory meye biye korben. ❤️🤗
আওয়ামী লীগ না করলে দেশে চাকরি পাওয়া যায় না। আর এখন আওয়ামী লীগ করলে পরিবারসহ ইউরোপ আমেরিকার ভিসা পাওয়া যাবে না। যেমন কর্ম তেমন ফল, সময়ের অপেক্ষায় শুধু।
এতদিন পরে বুঝতে পারছেন।
আওয়ামীলীগ করলেই চাকুরি এটা সম্পূর্ণ ভুল যারা ছাত্র রাজনীতি করে তাদের বেশিরভাগই চাকুরী পায় না
আমার বাবাকে ২৫ বছর আগে বিএনপি না করার কারণে বিবিএস এ ভাইবাতে নেয়নি।
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
We want more Bangladeshi people in America Europe and Australia Russia. ❤️🇧🇩👍
সবাই তাদের জীবনে ভালো কিছু করার জন্য যাচ্ছে। দেশে মানুষের জীবনের কোন নিরাপত্তা নেই । বাইরের অন্তত নিরাপদ তো থাকবে
Alhamdullaha onk icha cilo Europe asr Inshallaha 2023 a cole aslm good bay Bangladesh ❤❤❤
আলহামদুলিল্লাহ কিছুদিন পরে আমিও চলে যাচ্ছি UK❤
১০ লাখ টাকা দিয়ে সরকারি চাকরি না করে ১০ লাখ টাকা দিয়ে ইউরোপ যাওয়া অনেক ভালো,অন্ততপক্ষে নিজের দেশের মানুষের থেকে ঘুষ নেওয়া হবে না
এই জন্য বিদেশে আইছি
hisab ta buddhimaner. ❤️
সুবাহান আল্লাহ
খুব শ্রীগ্রই দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছি।
ঠিক কাজই করতেছে আমার মত দেশের যে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা অবস্থা পড়ালেখা করেও কোন চাকরি নেই। তাছাড়া আমাদের মত সাধারন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্টদের কোন মূল্যই নেই তাদের কাছে। এইভাবে চলতে থাকলে আমিও মাস্টার্স শেষ করে বিদেশে চলে যাব।
শুভকামনা থাকলো
যে ছেলেমেয়েদের সামান্য মনুষ্যত্ব বিবেক আছে আগামী ১০ বছরে কেউ দেশে থাকবে না দূর্নীতি ছাড়া কিছু নেই দেশে😢😢😢
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীদের জীবন নিয়ে চলে এক নোংরা রাজনীতি কেননা নীতি নির্ধারকগণ, আমলা, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান, সচিব, মন্ত্রী, আমলা, ম্যাজিস্ট্রেট, ব্যবসায়ী, কোম্পানির মালিকগণ তাদের পরিবার ও ছেলে মেয়েদের উন্নত দেশে পাঠিয়ে, কৃষক, দিনমজুর, গরীব, মধ্যবিত্তদের ছেলে মেয়েদের জীবন ও পড়াশোনা ও চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি যেন তাদের জন্য খুব স্বাভাবিক বিষয়। বাংলাদেশের সকল কলেজ, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের বলা হচ্ছে যে, একটু চালাক হও, একটু রাজপথে নেমে তোমাদের জীবন নিয়ে যারা ছিনিমিনি খেলছে তাদের চোখে চোখ রেখে আন্দোলন করো তা না হলে তোমাদের জীবনকে তেজপাতা বানিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হবে কেননা বাংলাদেশের সরকার ও আমলারা চাকরির পদ ইচ্ছা করলেই বাড়াতে পারে কিন্তু তারা বাড়াবে না, বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছর করতে পারে তারা করবে না, নিয়োগ প্রকৃিয়া ১ মাসের মধ্যে দেওয়া যায় কিন্তু দেবে না, মোট কথা হলো মন্ত্রী, আমলা, সচিব, ম্যাজিস্ট্রেটগণ, এমপি, বিচারপতি, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সবাই হলো এক কথায় সংঘবদ্ধ মাফিয়া গোষ্ঠী কেননা যারা তাদের বিপক্ষে কথা বলে তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের জীবন ধ্বংস করে দেওয়া হয়। একজন্যই কেউ সাহস করে কিছু বলতে পারে না। অথচ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জনগণের উদ্দেশ্য বলেন যে সত্য কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
Right
Gdp khoj rakhben. ❤️
Insaallh ami o cole jabo ei desh chere
Alhamdulillah desher theke Dure asi onek valo asi ❤
amra dhoni Bangladesh chai. 🥰🇧🇩
দেশে আয় কম ব্যয় বেশি ঘরে ঘরে নেতা সরকারি ক্ষমতা পারিবারিক জীবনে সবাই ব্যবহার করে আমাদের এই দেশে সাংবাদিক ভাইদের কথা গুলা ভালো লাগলো
বাংলাদেশের পড়া শুনার যে মান,এমনে মেদা শুনন হয়ে যাবে।
আগে শুদ্ধ করে বাংলা লিখতে শিখুন তারপর শূন্য পূর্ন বুঝতে পারবেন।
এইযে আপনিই প্রমাণ
First you learn spelling bro 😅
আসলেই নতুন কারিকুলামের কারণে তো দেশ আরো মেধাশূন্য হবে তার চেয়ে বিদেশ যাওয়া ভালো
Joy and Hasina are the most brilliant and enough for Bangladesh.
সুন্দর প্রতিবেদন
উন্নয়নের রোল মডেল, অথচ সামান্য বিচিতে অপারেশন করতে গেলেও কাউয়া কাদের বিদেশে অপারেশন করতে যায়😂😂😂😂😂😂।
😂😂😂😂😂😂😂
আমার মত বিদেশ চলে যাওয়ার দলে কে কে আছেন।😞
Ami
Kon Desh a jaben Bhai
@@shahedmahmud8875 প্রথমে দুবাই তারপর দুবাই থেকে ইউরোপ💝💝
@@shahedmahmud8875যেসব দেশে যোগ্যতাদের সম্মান দেয়া হয়।
Amui
rights good post thanks
Sir thik bolche
অন্যর কথা বলব কি। আমার নিজেরই এই দূর্নীতির দেশে থাকতে ইচ্ছে করেনা।
Bidesh jaben , Valo chakri korben , Citizenship niben , Biye korben , Beratey ashben. ❤️🤔
এদেশের রাজনীতিবিদ/সরকারের উপর চরম ক্ষুব্ধ সাধারণ মানুষ। কারণ এদেশের রাজনীতিবিদ/সরকার সবকিছুতেই পরনির্ভরশীল।
amra dhoni Bangladesh chai. ❤️🇧🇩
thanks to jamuna tv for giveing us the true newz about our country.
Keno desh charbe na torunra shetar akta video chai❤ Tarpor ai bishoy a kotha bola jabe..
good news for politicians, businessmen.
দেশের যা অবস্থা, দেশ মেধাশূন্য হবার পথে।
medhabir shongkha barate hobey. 🧐
এটাই ভালো যে মানুষ যেতে পারছে আল্লাহ সুযোগ দিলে আমিও চলে যাব।😊
Bai bidas a gelei ami sundori maia Bea kormu
@@haafizurrahman7810Australiar komola bagan r Germanyr industry gulute jaben. ❤️👍
amra dhoni Bangladesh chai. ❤️🇧🇩
Then it is the right decision of the intelligence one's....
এর জন্য দায়ি সরকার আর শিক্ষা ব্যবস্থা
আচ্ছা মুসলিমরা ইসলামী শরীয়া আইনের দেশ রেখে কাফের মুশরিকদের দেশে আশ্রয় চায়
Gvt. to dae nisse .
India man
দুর্নিতিমুক্ত দেশ গড়ার আগে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা দুর্নিতিমুক্ত করার দিকে নজর রাখতে হবে,
Alhamdulillah ❤
আর কিছু দিন চলে যাবো ভালো থাকো বাংলাদেশ 😢❤
Russia, Europe?? America ? Australia ? 🥰
বাংলাদেশে থেকে উন্নয়ন দেখার চেয়ে বিদেশ যাওয়া অনেক ভালো
যেই দেশে মেধা বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয় সেই দেশে না থাকাই ভালো।😊😊
We want more Bangladeshi people in Europe America & Australia Russia. ❤️🤔
Definitely good decision.
sir 100% correct
কোটার কারণে চাকরির ক্ষেত্র শেষ 😡 যারা বলে দেশের উন্নতি হয়েছে তারাইতো বাচ্চাদের দেশে পড়ায় না নিজের চিকিৎসা ও দেশের হাসপাতাল থেকে নেন-না 😡☠️💨
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
Cikitshay vejal asey.
যে দেশে ছাত্রদের জীবনের নিরাপত্তা নেই সেই দেশ ত্যাগ করাই শ্রেয়।
দেশের শিক্ষার আর কর্ম ক্ষেত্রের যে অবস্থা সেখানে এটা খুবই স্বাভাবিক।বর্তমানে আমিও পড়াশুনা করার জন্য এখন দেশের বাহিরে।
Biye kore shundory vabi niye ashben. ❤️🇧🇩
আলহামদুলিল্লাহ, আমি এখন ইতালি আছি ❤️
যে শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়েছে তাতে মেধাশূণ্য হতে বিদেশ যেতে হবে না, শিক্ষিত হয়েই হবে মেধাশূণ্য।
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
ঠিক
Ontoto bidesh giye akta valo chakri r akta bideshini bou paben. 🤔
দেশের চাকরির যে অবস্থা ..??🤔 শিক্ষার্থীরা আর কিই বা করতে পারে..??😢
that’s why it’s became the role model of development
ইনশাআল্লাহ 🌸
সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে এত নিম্ন পর্যায়ে নিয়ে গেছে বহি বিশ্বে বাংলা দেশের শিক্ষার আগের মত মান-সম্মত মর্যাদা নাই।
আমিও অপেক্ষায় আছি ইউরোপ এর জন্য ❤
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীদের জীবন নিয়ে চলে এক নোংরা রাজনীতি কেননা নীতি নির্ধারকগণ, আমলা, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান, সচিব, মন্ত্রী, আমলা, ম্যাজিস্ট্রেট, ব্যবসায়ী, কোম্পানির মালিকগণ তাদের পরিবার ও ছেলে মেয়েদের উন্নত দেশে পাঠিয়ে, কৃষক, দিনমজুর, গরীব, মধ্যবিত্তদের ছেলে মেয়েদের জীবন ও পড়াশোনা ও চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি যেন তাদের জন্য খুব স্বাভাবিক বিষয়। বাংলাদেশের সকল কলেজ, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের বলা হচ্ছে যে, একটু চালাক হও, একটু রাজপথে নেমে তোমাদের জীবন নিয়ে যারা ছিনিমিনি খেলছে তাদের চোখে চোখ রেখে আন্দোলন করো তা না হলে তোমাদের জীবনকে তেজপাতা বানিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হবে কেননা বাংলাদেশের সরকার ও আমলারা চাকরির পদ ইচ্ছা করলেই বাড়াতে পারে কিন্তু তারা বাড়াবে না, বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছর করতে পারে তারা করবে না, নিয়োগ প্রকৃিয়া ১ মাসের মধ্যে দেওয়া যায় কিন্তু দেবে না, মোট কথা হলো মন্ত্রী, আমলা, সচিব, ম্যাজিস্ট্রেটগণ, এমপি, বিচারপতি, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সবাই হলো এক কথায় সংঘবদ্ধ মাফিয়া গোষ্ঠী কেননা যারা তাদের বিপক্ষে কথা বলে তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের জীবন ধ্বংস করে দেওয়া হয়। একজন্যই কেউ সাহস করে কিছু বলতে পারে না। অথচ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জনগণের উদ্দেশ্য বলেন যে সত্য কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
Valobasha roilo. ❤️
অপেক্ষায় রইলাম,একদিন আমিও চলে যাবো।
Best of luck vai brother🫰 amio ashtesi kichudin por new york
দেশে কি আছে দুর্নীতি ঘোষ অবিচার বৈষম্য আইনের অপব্যবহার আইনের সুষ্ঠ প্রয়োগ না হওয়া। তাহলে যাবেনা কেন?
উন্নয়নের ঠেলায় দেশে থাকা কঠিন 😛😎
Akdom thik
কি জন্য যাচ্ছে জানেন? এ দেশ হলো সকল দেশের রানী এ জন্য
এরকম নিউজ দেখলেই বোঝা অ য়ে আমারদের বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ কি অবস্থা য় আছে.........😢😢😢😢
বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা বিদেশে যেত না বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পড়াশোনা ও চাকরির বয়সের নোংরা রাজনীতির কবলে পরে দেশ ছাড়তে তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে এবং হচ্ছে। এরকম লাখ লাখ তরুণ আজ শিক্ষা ব্যবস্থা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের যে নোংরা রাজনীতির কারণে এরা দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল এবং করা হয়েছিল। কেন বাংলাদেশের ছেলে মেয়েরা পড়াশোনা করে না বরং রাজনীতি করে তার প্রধান কারণ হলো সরকারি চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি ও বেসরকারি চাকরিতে বয়সের পাশাপাশি বসদের চামচামি করার কারণে। বাংলাদেশ বলে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে! ঘোড়ার ডিম হবে!! যে দেশে এখন নোংরা রাজনীতির পাবলিক সার্ভিস কমিশন ও সরকার থাকে এবং পড়াশোনা ও চাকরির ক্ষেত্রে ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি থাকে সেখানে কিভাবে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হবে। এটা হবে জগাখিচুড়ি স্মার্ট বাংলাদেশ!!! এছাড়াও এশিয়া ছাড়া পৃথিবীর কোন দেশের পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ কখনো নিজের বয়স উল্লেখ করতে দেখা যায় না। শুধু দেখা যায় এই নোংরা রাজনীতির বাংলাদেশে। নিজের বয়স একটি ব্যক্তিগত গোপন জিনিস যা একমাত্র জাতীয় পরিচয়পত্রেই থাকা উচিত এবং চাকরির আইডি কার্ডে কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স ও অন্যান্য সরকারি কাজের ক্ষেত্রে। কিন্তু কেন পড়াশোনার সার্টিফিকেটএ জন্ম সাল লেখা থাকে? অবশ্যই এর পিছনে নোংরা রাজনীতি লুকিয়ে আছে আর তা হলো কারো জন্ম সাল জেনে যখন ৩০ বছর পার হয়ে যায় তখন তার উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা ও তাকে দুর্বল বলে তার উপর নানা অন্যায় ও জুলুম করা। অতএব, সরকার ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের লজ্জা হওয়া উচিত কেননা তারাই নোংরা রাজনীতির চর্চা করে নীতি কথা বলে। বাংলাদেশের ছাত্র ছাত্রীদের জীবন নিয়ে চলে এক নোংরা রাজনীতি কেননা নীতি নির্ধারকগণ, আমলা, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান, সচিব, মন্ত্রী, আমলা, ম্যাজিস্ট্রেট, ব্যবসায়ী, কোম্পানির মালিকগণ তাদের পরিবার ও ছেলে মেয়েদের উন্নত দেশে পাঠিয়ে, কৃষক, দিনমজুর, গরীব, মধ্যবিত্তদের ছেলে মেয়েদের জীবন ও পড়াশোনা ও চাকরির ৩০ বছরের নোংরা রাজনীতি যেন তাদের জন্য খুব স্বাভাবিক বিষয়। বাংলাদেশের সকল কলেজ, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের বলা হচ্ছে যে, একটু চালাক হও, একটু রাজপথে নেমে তোমাদের জীবন নিয়ে যারা ছিনিমিনি খেলছে তাদের চোখে চোখ রেখে আন্দোলন করো তা না হলে তোমাদের জীবনকে তেজপাতা বানিয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য করা হবে কেননা বাংলাদেশের সরকার ও আমলারা চাকরির পদ ইচ্ছা করলেই বাড়াতে পারে কিন্তু তারা বাড়াবে না, বয়স ৩০ থেকে ৪০ বছর করতে পারে তারা করবে না, নিয়োগ প্রকৃিয়া ১ মাসের মধ্যে দেওয়া যায় কিন্তু দেবে না, মোট কথা হলো মন্ত্রী, আমলা, সচিব, ম্যাজিস্ট্রেটগণ, এমপি, বিচারপতি, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সবাই হলো এক কথায় সংঘবদ্ধ মাফিয়া গোষ্ঠী কেননা যারা তাদের বিপক্ষে কথা বলে তাদেরকে চিহ্নিত করে তাদের জীবন ধ্বংস করে দেওয়া হয়। একজন্যই কেউ সাহস করে কিছু বলতে পারে না। অথচ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জনগণের উদ্দেশ্য বলেন যে সত্য কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে। সত্যিই বাংলাদেশ এক বসবাসের অযোগ্য এক দেশে পরিণত হয়েছে। এটার পেছনে বাংলাদেশ সরকার ও পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সচিবগণ। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ারের জন্য বলা হচ্ছে।
hmm , its true , goverment should take nessasery Step to stop that
Insaallah one day ❤❤❤❤ i will go to UK
With family ?? 🤗
যোগ্যতা যখন সঠিক মূল্যায়ন থেকে ছাত্র সমাজ বঞ্চিত হয় ও দেশের অস্থির অবস্থা সৃষ্টি হয় তখন ছাত্ররা অন্য দেশে যাওয়ার চিন্তা করা কি স্বাভাবিক নয়?
I've also departed from BD because of the beautiful government of Bangladesh and their policies.
Ami Chai Bangladesh Sob Manush Bedesh a chole Jak Insallah
দেশের যে অবস্থা তাতে বিদেশে গিয়ে পরাশূনা করা বালো।
Hom bae tek bolsan
প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে রাজনীতি বের করে দিতে হবে এটা প্রথম পদক্ষেপ
বাংলাদেশের নাম মুছে যাক পৃথিবীর মানচিত্র থেকে আমি এটাই চাই
😂😂😂😂রাজাকারের বংশধর
❤❤
রাজাকার বাহিনী
যারা দেশ ছেড়ে যাচ্ছে তারাই শুধু মেধাবী সেটা ঠিক নয়। এদেশে যারা থাকবেন তারাই সুন্দরভাবে দেশ পরিচালনা করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
🧐
আলহামদুলিল্লাহ্ আরো বেশি মেধা পাচার হোক
Poche na jaak. ❤️
এখানে অত্যাচারের শিকার হওয়ার চেয়ে, অসুস্থ প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়ার চেয়ে, দূর্নীতির শিকার হওয়ার চেয়ে বাইরে শান্তিতে থাকা ভালো। যদি বাংলাদেশে জীবন মান এবং সুন্দর ভালবাসার অবস্থা নিশ্চিত হয় তাহলে মুক্তি পাবে।
মাসে বেতন দেয় মাত্র ১০ হাজার একটা মধ্যবিত্ত পরিবারের ও খরচ আছে ৩০ হাজার +। তাহলে কি বসে থাকবে দেশে
কথায় আছে" অগত্যা মধুসূদন " ওরা যাবেই, যেতে দাও ডেকোনা পিছু ডেকোনা। মহান আল্লাহ তায়ালা তাদের ভালো রাখুন।